"টেকনাফ পৌর জামায়াতের কর্মী সম্মেলন অনুষ্ঠিত"
বার্তা কক্ষ
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী টেকনাফ পৌর শাখার আয়োজনে স্থানীয় বাস স্টেশন চত্বরে এক কর্মী সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
১১ জানুয়ারি (শনিবার) বিকাল ০৩ টায় টেকনাফ পৌর জামায়াতের সভাপতি রবিউল আলমের সভাপতিত্বে পৌর সেক্রেটারি শাহ আলমের সঞ্চালনায়
প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী কেন্দ্রীয় এসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা মুহাম্মদ শাহ জাহান।
বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কক্সবাজার জেলা জামায়াতের আমীর মাওলানা নুর আহমদ আনোয়ারী, জেলা সেক্রেটারি জাহেদুল ইসলাম, কক্সবাজার জেলা সমাজ কল্যাণ সম্পাদক, অধ্যক্ষ নুরুল হোসাইন সিদ্দিকী, উপজেলা জামায়াতের আমীর মাওলানা রফিক উল্লাহ, উপজেলা সেক্রেটারি- মাওলানা ফোরকান আহমদ,
টেকনাফ উপজেলা এসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি- সরওয়ার কামাল সিকদার, সাংগঠনিক সম্পাদক যথাক্রমে- মাওলানা মুহাম্মদ ইব্রাহিম ও মাওলানা গিয়াস উদ্দিন,টেকনাফ পৌরসভার সাবেক ভারপ্রাপ্ত মেয়র মোহাম্মদ ইসমাঈল, উপজেলা ওলামা সম্পাদক- মাওলানা আবদুস সোবাহান, মানব সম্পদ সম্পাদক- মাওলানা মোস্তাক আহমেদ, উপজেলা সমাজ কল্যাণ সম্পাদক- শাহ মুহাম্মদ জোবাইর, উপজেলা যুব বিভাগীয় সম্পাদক- জাহাঙ্গীর আলম, বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্র শিবির টেকনাফ উপজেলা সভাপতি- তারেক রহমান, কক্সবাজার জেলা আইনজীবী ফোরাম সদস্য এড আব্দুল আমিন, উপজেলা শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশন সভাপতি- জায়নত উল্লাহ, সাবেক টেকনাফ উপজেলা ছাত্র শিবিরের সভাপতি যথাক্রমে- মাওলানা সাইদ আহমেদ তারেক, সিদ্দিকুর রহমান, টেকনাফ সদর জামায়াতে ইসলাম সভাপতি- মাওলানা নাসির উদ্দিন, টেকনাফ পৌর শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশন সভাপতি- মুহাম্মদ আইয়ুব, পৌর জামায়াতের এসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি খোরশেদ আলম দিদার, সদর ইউনিয়ন এসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি- মাওলানা ফরিদ আহমেদ, টেকনাফ সদর ইউনিয়ন জামায়াতের সাংগঠনিক সম্পাদক শহিদুল ইসলাম সাবেক মেম্বার প্রমুখ।
সভায় বক্তারা বলেন, স্বৈরাচারী আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য এত বেশি ছাত্র-জনতা হত্যা করেছে, যা পৃথিবীর ইতিহাসে আর ঘটেনি। শিশুদের কী অপরাধ ছিল? তারা শতাধিক শিশুকে হত্যা করেছে। নব্বই বছরের বৃদ্ধ রাস্তায় আসেনি, বৃদ্ধদের ঘরে ঢুকে হত্যা করেছে। পৃথিবীর ইতিহাসের জঘন্যতম নির্মমতা ও পৈশাচিকতা প্রদর্শন করেছে আওয়ামী লীগ। স্বৈরাচারীদের নির্মম নির্যাতনের প্রমান আজ আমাদের সামনে উপস্থিত।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে কেন্দ্রীয় এসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি মাওলানা মুহাম্মদ শাহ জাহান বলেন, স্বৈরাচারীরা পালিয়ে গিয়েও ক্ষান্ত হয় নি। তারা গভীর ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। দুটি মন্তণালয় তারা আগুনে পুড়িয়ে ছাই করে দিয়েছে। তারা দেশকে অকেজো করে দেয়ার গভীর ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। স্বাধীনতার ৫৩ বছর পেরিয়ে গেলেও প্রকৃত অর্থে জনগণের কাঙ্খিত স্বাধীনতা অর্জিত হয়নি। প্রিয় বাংলাদেশের স্বাধীনতা রক্ষা ও জাতিকে আত্মনির্ভরশীল রাখতে আমাদের শপথ নিতে হবে।


Social Plugin